কি টিভি আর কি মায়াতারের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো সব জায়গায় এক খবর ইসরাইলের অতর্কিত হামলা প্যালিস্টানিয়ানদের উপর!
সন্ত্রাসবাদ দমন এর নাম করে “মুসলমানদের গনহত্যা”। তারা অনেকটা খোলসা ভাবে তা তো বুঝিয়েছিল! তারা প্যালেস্টাইনের বুকে কোন প্যালেস্টানিদের থাকতে দিবে না তাদের নিজ ভূমিতে; ইসরাইল দখল করে নিতে চায় গোটা দেশ! থিক আসে সংখ্যায় না হয় মুসলমান কম এখন! তাহলে তাদের কেন ছেড়ে দেয়া হচ্ছে না দেশ ত্যাগ করে চলে যেতে! চারদিক থেকে অবরুদ্ধ করে রাখা হয়েছে! কেন?
ইসরাঈলদের ব্যবহার দেখে মনে হচ্ছে! তারা তাদের ক্ষেপনাস্র গুলো পরীক্ষা করে দেখার জন্য এই রকম তান্ডব চাল্লাছে! গিনিপিগ গুলো কে যে ভাবে এক্সপেরিমেন্ট কোড়া হয়! আমার কান্নায় চোখ ভেঙ্গে আস্তে চায় এদের ক্ষমতা আজ এতবেশী যে তারা কাউকে তোয়াক্কা করছে না!
তাদেরও সময় আসবে! আর যখন আসবে তখন প্রকৃতিও তাদের ক্ষমা করবে ন! থাক তো ক্ষমা করার কথা, মানুষদের!
আমার খালী চোখের সামনে ভেসে উঠে মুসলিম নারীদের টেনে হিঁচড়ে নিয়ে মাথার থেকে কাপড় জোর করে খুলে ফেলে, ধরে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করা। মসজিদের ভেতরে ষড়শী এক বালিকাকে; মাইক এর সামনে রেখে রেপ করে! মেয়ে আর্তনাদ সমস্ত এরিয়াতে শুনানো!
মাথায় কাপড় দিলেই যদি কোন নারীও সন্ত্রাস হয় তবে তাওয়ার শরীফ অনুয়ায়ী ইহুদীরাও সন্ত্রাস!
তাদেরও নিয়ম অনুয়ায়ী বিয়ের পর কোন নারী মাথা ঢাকা ছাড়া থাকতে পারবে না! চুল ঢেকে রাখতে হবে! ঢিলে কাপড় পড়তেই হবে! জাতে অন্য পুরুষ তাদের দিকে আকৃষ্ট না হয়! তো ধর্ম খালি তাদের জন্য বাকিদের জন্য ধর্ম নয়! তাদের ধর্মে এইকথা লিখা থাকলে সেটা ঠিক ইসলামের সেই একি কথা বললে সেটা বেঠিক! কেন এই ভেদাভেদ! মানুষ জানে না বলে আজ প্রেটেস্ট করতে পারেন! এই যে মহিলাদের রাস্তা ঘটে এই বাসে ভুলন্ঠি করে এই শম্ব করছে তাদের কেমনে লাগবে যখন এই গুলো কটা হবে তাদের সাথে!
কিসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ! কিসের এত আক্রশ তাদের! ক্ষমতা তাদের, দেশ ও আজ তাদের তবে কেন এসের মুক্তি দিচ্ছে! জীবনটা দিয়ে ওদের বের হবার সুযোগ দিক! আজ কোন রাষ্ট্র ইসরাঈলের বিরুদ্ধে গেলে তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হয়ে যাবে অবস্থা আজ এমন!
আজ হোক আর কাল হোক আল্লাহ এর বিচর করবেনই! এই সব বর্বরতা ইসরাঈলের অতীত ইতিহাসকেও হার মানিয়ে গেছে!
গাজা বাসীকে নিজে শহরে আটকে রেখে হত্যা করা হচ্ছে! কোথায় যাবে এড়া নিজ ঘরে ছেড়ে পাশের ঘরে গিয়ে থাকবে সেটাও তো নিরাপদ না! রাস্তায় বের হবে মিসাইল ছুড়ে মারবে! দেখে দেখে! মরেছে কিনা সেটা দেখার জন্য আতশ বাজি ফুটানো হবে, হাইট টেকনোলজির যুগে ক্যামেরা নিয়ে দেখে নেয় কোথ্যা কাকে মারতে হবে! রাতের বেলা অত সুবিধে হয় না! দিনের আলোতে যত স্পষ্ট দেখা যায়! এই গুলো কি তার মানে প্রি- প্ল্যান্ড মার্ডার নয়!???? ইহুদিরা তাদের ইতিহাসিক ভূমি ফেরত চাচ্ছে ,তাই বলে গনহত্যা কেন! land of Israels > Children of Israel!!! সুরাহ বনী-ইসরাইল (১৭:৪) এর বলাই আছে!
“আমি বনী ইসরাঈলকে কিতাবে পরিষ্কার বলে দিয়েছি যে, তোমরা পৃথিবীর বুকে দুবার অনর্থ সৃষ্টি করবে এবং অত্যন্ত বড় ধরনের অবাধ্যতায় লিপ্ত হবে।”
ভাবী এর থেকে আর কত বড় তান্দব দেখা বাকি আছে মানুষের!!!!
ছোট ছোট এত সুন্দর বাচ্চা গুলোকে তারা কিভাবে টার্গেট করে মারছে! মানুষের মনে থেকে আসলে দয়া মায়া উঠে গেছে! ওদের ওই ভাবে মোটিভেট করা হচ্ছে নিশ্চয়; নাইলে মানুষ এত নির্দয় হয় কি করে! তাদেরও তো সংসার আছে , বাবা-মা আছে, ছেলে -মেয়ে আছে! বুক কাপে তাদের!
টুইটারে এক ইসরাইলী সোলজার খুব গর্ব করে লিখে দিল, ১৩ টা শিশু মেরেছে এখন মুসলিমদের মারা হবে!তার মানে কি সে ওপেন ডিক্লেয়ার দিয়ে দিল আসলেই সন্ত্রাসবাদ না! তাদের মূল উদ্দেশ্য হল মুসলিমদের হত্যা করা! যেটা এত দিন দকেহে আসা হচ্ছে সেটা মুখে ফাইনালি স্বীকার করছে তারা! !!!!!!!!
হাদিস অনুযায়ী শেষ জামানায় এসে এমন হবে মুলসিম দেশ গুলোতে মারামারি কাটাকাটি লেগেই থাকবে আর মুসলিম হত্যা হতে হতে এমন অবস্থায় আসবে মুসলমানদের সংখ্যা, সংখ্যাগড়িষ্ট হবে! তারপর দুনিয়া আরেক দফা ঘুরে দাঁড়াবে এরপর আবার মুসলিম জাহানের সংখ্যা বেড়ে যাবে আর বিধর্মীরা কোণঠাসা হয়ে পড়বে!
তাহলে কথা আজ কি দাঁড়াচ্ছে! সন্ত্রাসবাদ দমনের নাম করে, ধর্ম ধর্ম যুদ্ধ যে খেলা হচ্ছে! এটা করে কি বিধর্মীরা কি এটাই প্রমান করছে না ইসলাম আসলেই দুনিয়াতে একজিস্ট করে! শুধু তাদের ঐতিহাসিক ধর্ম টিকিয়ের রাখার জন্য আজকের এই গণহত্যা চাল্লাছে! জেরুজালেমকে ঘিরে ইহুদীদের যেমন দাবী আছে! মুসলমানদেরও দাবী আছে! খ্রিস্টানদেরও দাবী আছে! ঈসা (আঃ) এর জন্ম এই জেরুজালেম এ হয়! অনেক নবীর ইতিহাস এই জেরুজালেমকে ঘিরে! তাহলে কেন শুধু এটা ইহুদিইদের একার দখলে থাকবে! দাবি করার অধিকার বাকিদেরও আছে!
একটার সাথে একটা সূক্ষ্ম ভাবে জড়িত! সন্ত্রাসবাদের নামে প্যালেস্টানিদের হত্যা বলা হইলেও এর পেছনে ট্যাগ লেগে আছে তারা মুসলিম! খালী মুসলিম সন্ত্রাদের দমন করতে হবে! অন্য ধর্মে কি সন্ত্রাস নাই! তারা সেইন্ট নাকি!
অনেক কথা ভেতরে আজ কাজ করছে! কি হবে কাউকে বলে! ওয়ার্ড পলেটিক্স এর জঘন্য এটার প্রমান পাবার অপেক্ষা রাখে না! যার ক্ষমতা বেশি সে ক্ষমতার অপব্যবহার করবে!!
গেল বছর পাকিস্তানে জখন আমেরিকা ড্রোন হামলা চালায় একটা পর একটা সন্ত্রাসবাদ নামে! তখন টিভিতে তা দেখে আমি খুব ভয় পেয়েছিলাম! নিজের দেশে অন্যএর বিমান হামলা চাল্লাছে তাদের তোয়াক্কা না করে! তারমানে কি আমরা সবাই গিনিপিগ আমাদের এমনতেই মতে হবে আর অমনেই মরতে হবে সোজা কথা মারা মুসলিম মানে সন্ত্রাস আর গিনিপিগ জাতীয়! এই গুলো টেস্টহিসেবে ছোট ছোট ড্রোন পাঠানো হয়! এর অর্থ কি আর ভয়ানক কিছু অপেক্ষা করছে বিশ্ববাসীর জন্য!!!
আমি বেশ কদিন আমার রুমে ঘুমাতে পারি নাই! একে তো বড় বড় জানালা, আলো আসলে পর্দার ফাকা দিয়ে ।আলোতে আর শব্দে আমার ঘুম আসে না! তার উপর প্লেনের শব্দ শুনলেই আমার ঘুম ভেঙ্গে যেত। আমি কয়েক্রাত জেগেই কাটালাম! ঘুমাতে গেলে পেন এর শব্দ শুনলে মনে হত এই বুঝি বাইরের দেশের প্লেন এসে বোমা মারল! জানি না কেন আমার এই ধারনা হয়ে বসে ছিল! মানসিক ভাবে ব্যাপারটা আমাকে ভালোই নাড়া দিয়েছে! 😦 বুজলাম অনেক সেনসিটিভ মনে মানুষ। এত ভয় নিয়ে বেচে থাকা যাবে না! দুর্বল হার্টের রুগী! 😦 আমাদের আসে পাশে ঘটে যাওয়া আসলেই আমার মনে অনেক গভীর ভাবে দাগ কাটে নাইলে আমার এমন হবার কথা না!
গেল দুই রাতও আমার ঘুম হয় না! সেই প্লেন এর শব্দ শুনলে আমার মনে হয় আবারো এই বুঝি হামলা হল! ইউটিউব থেকে বর্তমানে গাজার অবস্থা দেখে দেখে আমার মনে অবস্থা খারপা হয়ে গেছে!খালী ভাবি আমাদের সাথে আমন হলে আমরা কই যেতাম কি করতাম! আল্লাহ আমাদের উপর এখনো রহমতের দৃষ্টি দিয়ে রাখছেন! রোজা নামজ পড়ি আর সেই মানুষ গুলো জন্য দোয়ার করছি! নিজের পরিবারের-বন্ধু-বান্ধবদের সুস্থতার জন্য দোয়া করছি! অস্বাভাবিক নয় স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য দোয়া করছি! আমার গেল রাতে হঠাৎ করে এত কান্না পাচ্ছিল! আমি নিজে আশ্চর্য হয়ে গেলাম! আমারচোখে দিয়ে জল গড়ায় পরে আমার হাতটাই ভিজে গেল! নিজের বাবা আজ নাই তাতেই অনেক অপূর্ণতা অনুভব করছি আর সেই ছোট একটা শহরে শত শত বাচ্চা অনেক অনাথ হয়ে আবার তারাই মারা পড়ছে! তাদের জন্মই যেন হইছে মরে যাবার জন্য!
মন আজ অনেক বেশি অশান্ত আমার! তাই বসে বসে কি যে লিখছি! আমার কাছে কোন কথার ব্যাখ্যা নাই! তক করার ইচ্ছা নাই! যা আমার এই চোখে দেখছে আর এই চোট মাথাটা বুঝছে আর সেই মন যা অনুভব করছে তাই লিখছি! লিখে লিখে হাল্কা করছি নিজেকে!
মাঝে মাঝে ভাবি! কুরআনিক অনেক ব্যাখ্যা আজ সাইন্স দিতে পারছে যেটা অন্য কোন ধর্ম দিতে পারেনাই! কোন মিথ নাই! সব কিছুরি ব্যাখ্যা আছে! জার বছর আগের বলা কথা গুলো আজ প্রমাণিত হচ্ছে ! অনেক কিছু এখনো প্রমান হয়াও বাকি! কুরআন এ তো বলাই আছে , আমরা অনেক কিচু জানি না যা আল্লাহ জানেন! যখন পৃথিবীর সমস্ত রহস্য উন্মুক্ত হবার শেষ মুহূর্তে চলে আসবে তখন এই কেয়ামত এর দিনের ঘনায় আসবে!
আমি অনেক দিন ধরে অনেক কথার ব্যাখ্যা খুঁজছিলাম! অনেক মুসলিম পরিবারে জন্ম হলেও এর কোন অলামত আমার মধ্যে নাই!
তবে হ্যাঁ অনেক পরিচিত আমাকে এমন বলেছে, ধর্মকর্ম মানি না! তাইলে কেন আমি খোলা মেলা চলা ফেরা করি না! আমি আসলে জানি না! আমার ওয়াইল্ড চলা ফেরা উন্মক্ত হয়ে ঘোরাফেরা কেন জানি পছন্দ না! উগ্রতা পছন্দ না সোজা কথা! কিছু জিনিসই এর লিমিটেশন আমি পছন্দ করি! সব যদি হাতের মুথোয় চলে আসে তবে তার কোন মুল্য থাকে না শ্রদ্ধাও থাকে না!
অনেক কিছুই ভেবে দেখলাম! অনেক বছর চিন্তা করে দেখালাম! আমার জ্ঞানের পরিধি অত নয়। একটা জিনিশ আমি খেয়াল করে দেখেছি, আমরা মানুষ জখনও কোন সমস্যা উপনীত হয়! যারা আমরা দরম কর্ম বিশ্বাস করি না! তাও এক রকম সুপা ন্যাচারাল কিছুর কথা চিন্তা করি, অলৌকিক কিছু হলেও যেন সমস্যার সমজা ধান হয়! অদৃশ্য এক শক্তির কথা আমরা স্মরণ ঠিকই করি! এটা নিজের অজান্তেই করি! তাইলে কি আমরা মনের অজান্তে আসলে একটা ধর্ম লালন পালন করি।
তবে কেন জানি বিবেক বলে যদি মানতে হয় তবে শেষ ধর্ম মানো! এটার একজিস্টেন্স এর এর ব্যাখ্যা আছে এমন উপযুক্ত ব্যাখ্যা আছে। কি মানব সৃষ্টি, কি একটি মানবজন্ম, কিভাবে এই সৌর জগতের গঠন! সাত আসমান! টাইমে ট্র্যাভেলের একজিস্টেন্স। বিগ ব্যাং থিউরি! আমি বিশ্বাস করি! টাইম ট্র্যাভেলও সম্ভব এক সময়! এটা যদি মেনে নিতে পারি তবে কেন আমি ইসলাম ধর্মটাকে মানব না!! কোন যুক্তি নাই না মানার! মরতে তো হবেই আজ হোক আর কাল! নাহয় এই বিশ্বাস নিয়েই মর ওরের আর একতা জীবন আছে! যেটা অন্তত কালের!
ইসলামের ইতিহাস থেকে যেটা জানলাম! যে কোন জাতি ধ্বংস হবার আগের আল্লাহ তার এক উম্মাহকে এই পৃথিবীতে পাঠায়! তার আগের কোন জাতীর বিনাশ নাই! এবং ইতিহাস তাই বলে!
সেই থেকে বিশ্বাস হচ্ছে! ইমাম মেহেদী (আঃ) এর আবির্ভাব খুব তাড়াতাড়ি হবে! সাথে ঈসা(আঃ) ! তাদের রাজ্যতের ৪০ বছর পরে গিয়ে কেয়ামতে সংগঠিত হবে! আমি দোয়া করি সেই মুহূর্ত দেখার জন্য আমি বেঁচে না থাকি! এই দুনিয়ার আর অত্যাচার দেখার মত সহ্য ক্ষমতা নাই আমার!
এইযে ধর্ম ধর্ম যুদ্ধ নামের যে হত্যার খেলার খেলা হচ্ছে! এর কোন নিস্তার নাই! চলতেই থাকবে! চলতেই থাকবে আরও ভয়ানক কিছু আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে আসলে! আল্লাহ আমাদের সবাইকে স্বাভাবিক মৃত্যুর জন্য তৌফিক দান করুক! এই দোয়া করি! আমাদের উপর প্রান্তের মানুষ গুলোর জন্য মন থেকে দোয়া করা ছাড়া আসলে বর্তমানে আমাদের আসলে কিছু করার নাই!
আল্লাহ জালিমদের মনে রহমত দান করুক! নিরীহ মানুষ গুলোকে বেঁচে থাকার তওফিক দিক!
অনেক এলোমেলো হয়ে গেলো 😦 আসলেই মন টাই অনেক খারাপ হয়ে গিয়েছে! নিজের ঘরের অশান্তির শেষ নাই তারউপর সারা দুনিয়ায় অশান্তি লেগে আছে! আহাজানি, রাহাজানি, বর্বরতা, অশ্লীলতা! সব কিছু মিলিয়ে জীবন আজ স্যতি বিষিয়ে উঠেছে! এত কিছুর মাঝেও আমাদের ভাল ভাবে বেচে থাকার ইচ্ছায় আমরা এখনো টিকে আছি!
মন অশান্ত থাকলে নামাজে বসে গেলেই দুনিয়ার সময়টা কয়েক মুহূর্তের জন্য থেমে যায় এমন মনে হয়! যাক যা হবে ভাল জন্য হবে এই ভাবে যদি মৃত্যু লেখা থাকে তবে ধরে নেব এর মাঝেই আছে কোন ভাল কিছু!
এই নষ্ট পৃথিবীর “ধর্ম ধর্ম যুদ্ধ” আজ আমার বিশ্বাসকে আর একটু এগিয়ে দিল ইসলামের দিকে! যে যা করবে তার কর্মের ফল সে দুনিয়াতেই দেখে যাবে আগে! এটা নিয়ম। প্রকৃতির ও এর এক অদ্ভউড লীলা খেলা। জেই প্রকৃতির যে মাতি দিয়ে মানুষকে তৈরি কোড়া হয়! এক মানুষ তার লোভের জন্য অন্য মানুষ সেই মাটির কাছে বিকৃত করে পাঠাচ্ছে! (খুন খারাপি, বোমা মেরে হত্যা করে) সেই মানুষগুলোর এই ভুল গুলো কখন ক্ষমা করবে না! হবে না!
একবসাতে কত কি লিখলাম! আমার মত কত মানুষে কত ক্ষোভ আজ জমে আছে! নিজের সমস্যা গুলো আজ স্যতি খুব তুচ্ছ মনে হচ্ছে আমার! জীবন হাতে নিয়ে আমার অন্তত রাতের পর রাত -দিনের পর দিন কাটাতে হচ্ছে না এই ভেবে আমি কাল বেচে থাকব কিনা বোমার আঘাত থেকে!